Video Of Day

LATEST POSTS

Magic oil রেসিপি সুন্দর কালো চুল এর জন্য

Homemade Magic Hair Growth Oil – Healthy, Thick And Long Hair ... this hair oil contains 5 magical ingredients and it will help in keeping your hair strong , healthy. It will reduce your hair fall and also help to regrowth.
All you need is
100 ml coconut oil
50 ml castor oil
1tbsp Onion seed / kalonji / kala jeera
1tbsp Methi
25 to 30 dry curry leaves .

Method : Grind all the ingrediants separately. Than on gas oven place one clean pan, pour coconut oil and castor oil.  Allow to boil. Then add all the dry ingredients mix well and let it boil for 2 mints. Remove from flame and keep that oil over night.
Next day morning strain that oil and your oil use ready to use . Store that oil on glass jar or bottle. 
Use twice in a week before shampoo and get the result.  ❤❤

Read more »

হিন্দিকে পেছনে ফেলল বাংলা, শেষ সাত বছরে আমেরিকায় বাঙালির সংখ্যা বাড়ল ৫৭ শতাংশ


২০১০ থেকে ২০১৭, এই সাত বছরে আমেরিকায় বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়ল প্রায় ৫৭ শতাংশ। ২০১০ সালে আমেরিকায় বাংলাভাষী জনসংখ্যা ছিল দুই লক্ষ তেইশ হাজার। আর ২০১৭ সালে এই জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ। ইংরেজি ছাড়া অন্যান্য ভাষাগোষ্ঠীর জনসংখ্যার বৃদ্ধির নিরিখে তেলুগু-র ঠিক পরেই আছে বাংলা। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হিসেবে বাংলা বা তেলুগুবাসী জনগোষ্ঠীর ধারে কাছে নেই মান্দারিন (চিনা) ও স্প্যানিশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ইমিগ্রেশন স্টাডিজের প্রকাশিত রিপোর্টে সামনে এল এই তথ্য।

শুধু বাংলা বা তেলুগু নয়, আমেরিকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরে ইংরেজি ছাড়া অন্যান্য ভাষাগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে। ২০১৭ সালের জনগণনার তথ্য অনুযায়ী, আমেরিকার প্রায় সাড়ে ছয় কোটি মানুষ বাড়িতে ইংরেজি ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বলেন। সংখ্যার হিসেবে যা দেশের মোট জনসংখ্যার (৩২.৫ কোটি) প্রায় ২২ শতাংশ। ১৯৮০ সালে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ১১ শতাংশ।

মার্কিন জনগণনার রিপোর্ট থেকে পরিষ্কার, সারা দুনিয়ার এক বিপুল সংখ্যক মানুষ স্বাচ্ছন্দ্য ও জীবিকার খোঁজে পাড়ি জমাচ্ছেন উত্তর আমেরিকার এই দেশে। ভাষার হিসেব বিশ্লেষণ করলে অবশ্য দেখা যাচ্ছে, যে নতুন মানুষেরা আমেরিকায় ঠাঁই নিচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে শীর্ষে ভারতীয়রাই। জনসংখ্যার শতাংশ বৃদ্ধির নিরিখে প্রথম ছ’টি ভাষাগোষ্ঠীর মধ্যেই আছেন ভারতীয়রা। তালিকার প্রথম ছ’টি ভাষাগোষ্ঠী হল তেলুগু, বাংলা, তামিল, আরবি, হিন্দি এবং উর্দু। এর মধ্যে আরবি ছাড়া সব ক’টিই ভারতীয় ভাষা। তবে বাঙালিদের মধ্যে আছেন বাংলাদেশের বাঙালিরাও। একই রকম ভাবে উর্দুভাষীদের মধ্যে আছেন পাকিস্তানিরাও।যদিও বাঙালিদের মধ্যে কত শতাংশ বাংলাদেশি বা উর্দুভাষীদের মধ্যে কত শতাংশ পাকিস্তানি সেই তথ্য পাওয়া যায়নি

২০১০ থেকে ২০১৭, এই সাত বছরে আমেরিকায় বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়ল প্রায় ৫৭ শতাংশ। ২০১০ সালে আমেরিকায় বাংলাভাষী জনসংখ্যা ছিল দুই লক্ষ তেইশ হাজার। আর ২০১৭ সালে এই জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ। ইংরেজি ছাড়া অন্যান্য ভাষাগোষ্ঠীর জনসংখ্যার বৃদ্ধির নিরিখে তেলুগু-র ঠিক পরেই আছে বাংলা। তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হিসেবে বাংলা বা তেলুগুবাসী জনগোষ্ঠীর ধারে কাছে নেই মান্দারিন (চিনা) ও স্প্যানিশ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ইমিগ্রেশন স্টাডিজের প্রকাশিত রিপোর্টে সামনে এল এই তথ্য।

শুধু বাংলা বা তেলুগু নয়, আমেরিকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহরে ইংরেজি ছাড়া অন্যান্য ভাষাগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে। ২০১৭ সালের জনগণনার তথ্য অনুযায়ী, আমেরিকার প্রায় সাড়ে ছয় কোটি মানুষ বাড়িতে ইংরেজি ছাড়া অন্য ভাষায় কথা বলেন। সংখ্যার হিসেবে যা দেশের মোট জনসংখ্যার (৩২.৫ কোটি) প্রায় ২২ শতাংশ। ১৯৮০ সালে এই সংখ্যা ছিল মাত্র ১১ শতাংশ।

মার্কিন জনগণনার রিপোর্ট থেকে পরিষ্কার, সারা দুনিয়ার এক বিপুল সংখ্যক মানুষ স্বাচ্ছন্দ্য ও জীবিকার খোঁজে পাড়ি জমাচ্ছেন উত্তর আমেরিকার এই দেশে। ভাষার হিসেব বিশ্লেষণ করলে অবশ্য দেখা যাচ্ছে, যে নতুন মানুষেরা আমেরিকায় ঠাঁই নিচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে শীর্ষে ভারতীয়রাই। জনসংখ্যার শতাংশ বৃদ্ধির নিরিখে প্রথম ছ’টি ভাষাগোষ্ঠীর মধ্যেই আছেন ভারতীয়রা। তালিকার প্রথম ছ’টি ভাষাগোষ্ঠী হল তেলুগু, বাংলা, তামিল, আরবি, হিন্দি এবং উর্দু। এর মধ্যে আরবি ছাড়া সব ক’টিই ভারতীয় ভাষা। তবে বাঙালিদের মধ্যে আছেন বাংলাদেশের বাঙালিরাও। একই রকম ভাবে উর্দুভাষীদের মধ্যে আছেন পাকিস্তানিরাও।যদিও বাঙালিদের মধ্যে কত শতাংশ বাংলাদেশি বা উর্দুভাষীদের মধ্যে কত শতাংশ পাকিস্তানি সেই তথ্য পাওয়া যায়নি মার্কিন রিপোর্টে। 

শতাংশের হিসেব বাদ দিয়ে মোট জনসংখ্যা বৃদ্ধির নিরিখেও সাত নম্বরে আছে বাংলা। এই তালিকায় চিনা, আরবি, হিন্দি, তেলুগু, তাগালোগ এবং হাইতিয়ানের পরই আছে বাংলা। সাত বছরে বাংলাভাষী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ১.৩ লক্ষ। সেখানে তালিকায় শীর্ষে থাকা মান্দারিন বা চিনা জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় সাড়ে ছয় লক্ষ।

যদিও শতাংশের হিসেবে তেলুগু ভাষাগোষ্ঠীর বৃদ্ধির ধারে কাছে নেই অন্য কেউ। ২০১০ থেকে ২০১৭, এই সাত বছরে তেলুগুভাষী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ৮৬ শতাংশ। দেখা যাচ্ছে, গত কয়েক দশকে হায়দরাবাদ থেকে বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়তে যাচ্ছেন। পড়তে গিয়ে আমেরিকাতেই থেকে যাচ্ছেন এই ভাষাগোষ্ঠীর সদস্যরা। তেলুগুভাষী জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধির পেছনে এটিই মূল কারণ বলে মনে করা হচ্ছে। এই যোগাযোগের কারণেই শেষ কয়েক দশকে  হায়দরাবাদ ও অন্ধ্রপ্রদেশে প্রচুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ তৈরি হয়েছে। হায়দরাবাদ এবং অন্ধ্রপ্রদেশ মেলালে মোট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের সংখ্যা এই মুহূর্তে ৮০০ ছাড়িয়ে গিয়েছে।

সামগ্রিক ভাবে গোটা আমেরিকা জুড়েই বাড়ছে বিদেশি ভাষাগোষ্ঠীর জনসংখ্যা। আমেরিকার সব থেকে বড় পাঁচটি শহরেই ৪৮ শতাংশ মানুষ বাড়িতে ইংরেজি ছাড়াও অন্য ভাষায় কথা বলেন। নিউইয়র্ক এবং হাউস্টনে এই সংখ্যা প্রায় ৪৯ শতাংশ, লস এঞ্জেলেস শহরে ৫৯ শতাংশ, শিকাগোতে ৩৬ শতাংশ এবং ফিনিক্সে ৩৮ শতাংশ।

মার্কিন জনগণনার হিসেবে, বিদেশি ভাষাগোষ্ঠীর বৃদ্ধি শুধুমাত্র শহরেই। আমেরিকান গ্রামগুলিতে ইংরেজি ছাড়া অন্যান্য ভাষায় কথা বলেন মাত্র আট শতাংশ মানুষ।

শেষ কয়েক দশকে আমেরিকায় বিভিন্ন ভারতীয় ভাষার জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বিপুল হারে বৃদ্ধি পেলেও মোট জনসংখ্যার হিসেবে অবশ্য ইংরেজি ছাড়া অন্য ভাষাগোষ্ঠীর তালিকায় প্রথম দশে নেই কোনও ভারতীয় ভাষা। ইংরেজি ছাড়া সেখানে প্রথমেই আছে স্প্যানিশ। তার পরেই আছে জার্মান, ফ্রেঞ্চ, ইতালিয়ান সহ অন্যান্য ইউরোপিয় ভাষার জনগোষ্ঠীরা। যদিও তাঁরা শুধু আজ নয়, ঐতিহাসিক ভাবেই দীর্ঘদিন ধরে উপস্থিত আমেরিকায়। আর শেষ কয়েক দশকের হিসেব অনুযায়ী আমেরিকায় পাড়ি জমানো মানুষদের মধ্যে সিংহভাগই ভারতীয়রা।

Read more »

মহিলা বেসে দেবতার আরাধনা পুরুষের।।

কোনও মন্দিরে মহিলাদের প্রবেশ নিষিদ্ধ | আবার কোথাও পা রাখতে পারেন না পুরুষরা | বৈচিত্রপূর্ণ ভারতে এমন মন্দিরও আছে যেখানে পুরুষরা পুজো দিতে যান মহিলাবেশে | 

সেই অদ্ভুত দেবালয় হল কেরলের কোল্লাম শহরের কোট্টানকুলাঙ্গারা দেবীর মন্দির। এ মন্দিরে পূজিতা হন আদি শক্তির ভগবতী রূপ। কিন্তু, সব থেকে আশ্চর্যের বিষয়, এই মন্দিরে পুরুষ ভক্তরা আসেন মহিলাদের মতো শাড়ি-গয়না পরে।

কিংবদন্তি বলে‚ এখানে সুদূর অতীতে ছিল ঘন জঙ্গল | গবাদি পশু চরাতে আসত রাখালরা | পোষ্যদের চরতে দিয়ে নিজেরা খেলে বেড়াত | মজার ছলেই দুষ্টু বালকেরা মহিলাদের মতো সেজে খেলাধুলো করত | একটা বড় পাথরের চাঁই ছিল তাদের মূল আকর্ষণ | 

কথিত‚ এমনই এক দিনে বালক ও কিশোরদের খেলার মাঝে ওই পাথরে প্রকট হন দেবী দুর্গা | সে খবর ছড়িয়ে পড়তে সময় লাগেনি | ক্রমে ওখানে প্রতিষ্ঠিত হয় মন্দির | স্থানীয় বাসিন্দাদের বিশ্বাস হয়ে দাঁড়ায়‚ পুরুষরা মহিলাদের মতো সেজে গেলে সন্তুষ্ট হবেন দেবী | সেই ধারা এখনও প্রচলিত | 

তবে রোজই সেই ধারা পালিত হয় না | সারা বছর পুজোর পাশাপাশি মার্চ মাসে ১০-১২ দিন আয়োজিত হয় বিশেষ পুজোর | তার শেষদিনে মোহময়ী নারীবেশে পুজো দিতে আসেন দেবী ভগবতীর পুরুষ ভক্তরা |

Read more »

Amritsar train accident: দুর্ঘটনায় মৃতদের সন্তানদের দত্তক নেবেন সিধু

অবশেষে মুখ খুললেন পঞ্জাবের মন্ত্রী এবং পূর্ব অমৃতসরের বিধায়ক নভজোত্‍‌ সিং সিধু। সোমবার তিনি জানালেন শুক্রবার রাতের মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় যাঁরা মারা গেছেন তাঁদের সন্তানদের দত্তক নেবেন তিনি। যে সব ব্যক্তিরা গুরুতর আহত তাঁদের পরিবারের দেখাশোনার দায়িত্বও নেবেন। অন্যদিকে দশমীর দিন ঘটে যাওয়া এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার জন্যে রেল ও পঞ্জাব সরকারকেই দায়ী করেছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। আগামী ৪ সপ্তাহের মধ্যে রাজ্যের মুখ্য সচিব এবং রেল বোর্ডের চেয়ারম্যানের থেকে রিপোর্ট চেয়েছে কমিশন। 

দশমীর দিন রেল লাইনের ধারে রাবণ দহনের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন সিধুর সহযোগী সৌরভ মিঠু মদন। এই অনুষ্ঠানের সভাপতি ছিলেন সিধুর স্ত্রী নভজোত্‍ কৌর। তাঁর দেরি করে অনুষ্ঠানে পৌঁছানোর কারণেই রাবণ দহনের সময় পিছিয়ে দিতে হয়। এই দুর্ঘটনার পিছনে অন্যতম কারণ হিসেবে সিধু-পত্নীর এই দেরি হওয়াকেও ধরা হচ্ছে।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, ‘প্রাথমিকভাবে যা মনে হচ্ছে উদ্যোক্তারা ঠিক করে ভিড় সামলাতে পারেননি। রাজ্যের দায়িত্বে ছিল এই ধরনের অনুষ্ঠানে মানুষের নিরাপত্তার দিকে নজর রাখার। যা তারা করেনি।’

সোমবার পঞ্জাব কংগ্রেসের সভাপতি সুনীল জাখারের সঙ্গে একটি সাংবাদিক বৈঠকে এসে সিধু জানিয়েছেন, ‘আমি মৃতদের সন্তানদের সব দায়িত্ব নিচ্ছি। ওদের পড়াশোনা শেখানো এবং জীবনে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আমার।’ আহতদের দেখতে এদিন তিনি স্থানীয় হাসপাতাল এবং গুরু নানক দেব হাসপাতালেও গিয়েছিলেন। 

পঞ্জাব সরকার প্রথম দফার ৫ লাখ টাকার ক্ষতিপূরণের টাকা তুলে দিয়েছে ২১টি পরিবারের হাতে যাঁদের পরিজনের মৃত্যু হয়েছে এই ঘটনায়। 

Read more »

সৌভাগ্যের জন্য বাড়িতে নিয়ে আসুন এই ৮টি ফুলগাছ

অর্কিড— মনে শান্তি আনে। বন্ধুত্ব গাঢ় হয়। প্রেম হয় চিরস্থায়ী। গ্রিক সংস্কৃতিতে এই ফুলকে প্রজননের প্রতীক মনে করা হয়।

মানিপ্ল্যান্ট— ফেন শুই মতে, ঘরে এই গাছ পজেটিভ এনার্জির বিচ্ছুরণ ঘটায়। চিন দেশে, নতুন বছরের আগমনে এই গাছ উপহার হিসেবে দেওয়া হয়।
 

গোলাপ— জীবনে প্রেম নিয়ে আসে এই ফুল। এবং এই ফুলের নানা রং, ভিন্ন ধরনের এনার্জির সৃষ্টি করে। যেমন সাদা গোলাপ শান্তি ছড়ায়। পিচ ও হলুদ যথাক্রমে আধ্যাত্মিক মনোভাব ও বন্ধুত্ব বাড়ায়। গোলাপি রং প্রেমের শুরু হলে, লালা গোলাপ নিয়ে আসে ভালবাসা। 

ক্যাকটাস— ক্যাকটাসে ফুল হলে, তা নাকি শুভ সংবাদ বয়ে আনে। এমনটাই মনে করে চিন ও মেক্সিকোর বাসিন্দারা। 

পিস লিলি— গাঢ় সবুজ পাতার মাঝে ধবধবে সাদা ফুল— দেখেই মন ভাল হয়ে যায়। ফলে ঘরে থাকলে তা সুন্দর লাগবেই। তা ছাড়া, এই গাছ বাতাসের ফরমালডিহাইড, বেনজিন ও কারবন মোনোঅক্সাইড শুষে নেয়। অ্যাস্থমা, মাথা ব্যথার উপশম কমিয়ে দেয় এই গাছ।

তুলসি— এই গাছের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে হিন্দু ধর্মও। পাশাপাশি ঔষধি গুণ সম্পন্ন এই গাছ বাতাসও শুদ্ধ রাখে। কথিত, নিজের হাতে তুলসি গাছ লাগিয়ে, সেই গাছের পাতা যাকে খাওবেন, সে আপনার প্রতি আসক্ত হয়ে পড়বে।

রোজমেরি— প্রেম ও ফুল একই সূত্রে বাঁধা। রোজমেরিও সেই তালিকায় পড়ে। সঙ্গে রয়েছে এর নানাবিধ গুণাগুণ। স্ট্রেস-মুক্ত রাখতে সাহায্য করে এই ফুল। 

Read more »

মেডিক্যাল কলেজে ভয়াবহ আগুন, সরানো হচ্ছে রোগীদের। প্রবল আতঙ্ক

সাতসকালে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ভিতরে ভয়াবহ আগুন। হাসপাতালের এমসিএইচ বিল্ডিংয়ের ভিতরে থাকা একটি ওষুধের দোকানে এ দিন সকালে ৮.১০ মিনিট নাগাদ আগুন লাগে। সেই আগুনই দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে থাকে। কালো ধোঁয়ায় ভরে যায় গোটা চত্বর। 
ওই দোকানের উপরে দোতলা এবং তিনতলার বিভিন্ন ওয়ার্ডে প্রচুর রোগী ভর্তি ছিলেন। তাঁদেরকে দ্রুত সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে যাওয়া হয়। প্রায় আড়াইশো রোগীকে সরিয়ে অন্য ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া হয়। দমকলের প্রায় দশটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণের কাজ শুরু করেছে। হাত লাগিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। রয়েছে কলকাতা পুলিশের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীও। 
হাসপাতালের কর্মীরাও রোগীদের বের করে আনতে সাহায্য করেন। ঘন ধোঁয়ার জন্য ভিতরে ঢুকতেও সমস্যা হচ্ছে দমকলকর্মী এবং উদ্ধারকারী দলের।
হাসপাতাল চত্বরে থাকা রোগীর আত্মীয়রাও প্রবল আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। শুরু হয়ে যায় প্রবল হুড়োহুড়ি।

Read more »

Pujo special glow n fairness pack ... !!


As pujo is already knocking the door so ultimate glow n fairness we all need . 

So sharing one amzing instant glow n fairness pack which will clean your face , will remove tan and also will give you instant glow . 

Home made orange pack..

What all you need

Orange peel pwdr 1 spoon
Alovera gel 1 spoon
Kasturi manjal a pinch
Curd 1 spoon

Mix all of them in a fine paste..

Apply on your face n neck ... Leave for 15 mints then scrub n wash .  

This pack is power packed with vit c and d which is amazing for skin lightening . 

Except curd ingredients i have used from Allure . You can choose from your own preference  .

Can use daily.. Max you can keep this pack in a fridge for 3 days  ...

... copied

Read more »
Older Posts
Home